হ্যাঁ, কিডনি পাথর রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হতে পারে। নিচের পদক্ষেপগুলো নিয়ে এই রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে:
সারা দিন পানি পান করুন
কম oxalate সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
লবণ এবং পশু প্রোটিন কম একটি খাদ্য নির্বাচন করুন
ক্যালসিয়াম সম্পূরক সঙ্গে সাবধানতা
কিডনি পাথর এর ঘটনা
ঘটনার সংখ্যা
প্রতি বছর সারা বিশ্বে কিডনি পাথর এর ঘটনার সংখ্যা নিম্নরূপ:
খুব সাধারণ> 10 মিলিয়ন ক্ষেত্রে
রোগীদের সাধারণ বয়সসীমা
নিম্নোক্ত বয়সসীমার মধ্যে কিডনি পাথর রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশী:
Aged between 35-50 years
যে লিঙ্গের মানুষদের মধ্যে এ রোগ বেশী হয়
যেকোন লিঙ্গের মানুষের কিডনি পাথর হতে পারে
কিডনি পাথর রোগ শনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা
কিডনি পাথর রোগ শনাক্ত করার জন্য নিম্নোক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়:
রক্ত পরীক্ষা: রক্তে ক্যালসিয়াম বা ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা করা
মূত্র পরীক্ষা: পাথর গঠনের খনিজ পদার্থ পরিমাপ
ইমেজিং: মূত্রনালীর মধ্যে কিডনি পাথর দেখতে
পাস পাথর বিশ্লেষণ: কিডনি পাথরের মেকআপ প্রকাশ করা
কিডনি পাথর রোগ শনাক্ত করার জন্য ডাক্তার
কিডনি পাথর রোগের উপসর্গ দেখা দিলে রোগীকে নিম্নোক্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত:
কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ
রেডিত্তল্যাজিস্ট
ইউরোলজিস্ট
চিকিৎসা না করলে কিডনি পাথর রোগের ফলে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে
হ্যাঁ, কিডনি পাথর রোগের চিকিৎসা না করলে শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে চিকিৎসা না করলে কিডনি পাথর রোগ থেকে কী কী জটিলতা এবং সমস্যা দেখা দিতে পারে তার তালিকা নিম্নরূপ:
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ
উচ্চ্ রক্তচাপ
কিডনি ব্যর্থতা
কিডনি পাথর রোগের চিকিৎসার ধাপসমূহ
কিডনি পাথর রোগের চিকিৎসার জন্য নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করা হয়:
শব্দ তরঙ্গ চিকিত্সা: পাথরগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র টুকরাতে প্রসারিত করুন যা প্রস্রাবের মধ্যে প্রবাহিত হতে পারে
কিডনি পাথর রোগের চিকিৎসা অথবা ব্যবস্থাপনায় নিজে নিজে সেবা কিংবা জীবনধারায় যেসব পরিবর্তন সহায়ক হতে পারে তার তালিকা নিম্নরূপ:
পানির পরিমাণ বাড়িয়ে দিন: মূত্রকে পাতলা করে রাখা যা কিডনি পাথরের গঠন কমিয়ে দেয়
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: খাদ্যের অক্সালেটস পরিমাণ কমানো
কিডনি পাথর রোগের চিকিৎসার সময়
বিভিন্ন রোগীর জন্য চিকিৎসার সময়-সীমা ভিন্ন হলেও যদি একজন বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে যথাযথভাবে চিকিৎসা করা হয় তবে কিডনি পাথর রোগ নিয়ন্ত্রণে আসার সময়-সীমা নিম্নরূপ: