হ্যাঁ, Epigastric ব্যথা রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হতে পারে। নিচের পদক্ষেপগুলো নিয়ে এই রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে:
গ্যাস উত্পাদন যে সীমাবদ্ধ
প্রচুর পরিমাণে পানি পান
ব্যায়াম নিয়মিত
আরো ঘন ঘন ছোট খাবার খাওয়া
Epigastric ব্যথা এর ঘটনা
ঘটনার সংখ্যা
প্রতি বছর সারা বিশ্বে Epigastric ব্যথা এর ঘটনার সংখ্যা নিম্নরূপ:
খুব সাধারণ> 10 মিলিয়ন ক্ষেত্রে
রোগীদের সাধারণ বয়সসীমা
যেকোন বয়সে Epigastric ব্যথা হতে পারে।
যে লিঙ্গের মানুষদের মধ্যে এ রোগ বেশী হয়
যেকোন লিঙ্গের মানুষের Epigastric ব্যথা হতে পারে
Epigastric ব্যথা রোগ শনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা
Epigastric ব্যথা রোগ শনাক্ত করার জন্য নিম্নোক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়:
সম্পূর্ণ রক্ত গণনা: রোগীর রক্তে কোষের সংখ্যা সম্পর্কে তথ্য পেতে
লিভার ফাংশন পরীক্ষা: রোগীর লিভারের অবস্থা সম্পর্কে তথ্য পেতে
পেটের এক্সরে: অন্ত্রের বাধা প্রতিরোধ করা
Epigastric ব্যথা রোগ শনাক্ত করার জন্য ডাক্তার
Epigastric ব্যথা রোগের উপসর্গ দেখা দিলে রোগীকে নিম্নোক্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত:
জেনারেল সার্জন
চিকিৎসা না করলে Epigastric ব্যথা রোগের ফলে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে
চিকিৎসা না করলে Epigastric ব্যথা রোগ থেকে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেয় কিনা জানা নেই
Epigastric ব্যথা এর ক্ষেত্রে নিজে নিজে সেবা
Epigastric ব্যথা রোগের চিকিৎসা অথবা ব্যবস্থাপনায় নিজে নিজে সেবা কিংবা জীবনধারায় যেসব পরিবর্তন সহায়ক হতে পারে তার তালিকা নিম্নরূপ:
প্রথম কয়েক ঘন্টার জন্য কঠিন খাবার এড়িয়ে চলুন: পেট ব্যথা জটিলতা প্রতিরোধে সহায়তা করুন
প্রচুর পরিমাণে তরল গ্রহণ করুন: মলগুলির উত্তরণ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করুন
Epigastric ব্যথা রোগের চিকিৎসার সময়
বিভিন্ন রোগীর জন্য চিকিৎসার সময়-সীমা ভিন্ন হলেও যদি একজন বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে যথাযথভাবে চিকিৎসা করা হয় তবে Epigastric ব্যথা রোগ নিয়ন্ত্রণে আসার সময়-সীমা নিম্নরূপ:
1 - 4 সপ্তাহে
সর্বশেষ আপডেটের তারিখ
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন 2/04/2019 আপডেট করা হয়েছে.